‘36 July in Frame: Before and After the Uprising’ at Nat’l Museum

‘36 July in Frame: Before and After the Uprising’ at Nat’l Museum

A two-day photo exhibition titled “36 July in Frame: Before and After the Uprising” began at Nalini Kanta Bhattasali Gallery of the National Museum in the capital’s Shahbagh area on Saturday to keep the memories of July uprising relevant and the sacrificing spirit alive.

Bangladesh Islami Chhatra Shibir today (7 December) launched a two-day photo exhibition titled ‘Framed July 36: Before and after the uprising’ at the Poet Sufia Kamal Auditorium of the National Museum in Dhaka.  The exhibition, inaugurated by Shibir Central President Monzurul Islam, is open to the public on 7 and 8 December from 11am to 7pm.

A collection of news reports on the issue is given below –

ফ্রেমে বন্দি ৩৬ জুলাই : দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়, বাড়ানো হল সময়
https://www.jaijaidinbd.com/education/514114

‘ফ্রেমে বন্দী ৩৬ জুলাই: অভ্যুত্থানের পূর্বাপর’
গণ–অভ্যুত্থান নিয়ে ঢাকায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী
https://www.prothomalo.com/bangladesh/capital/8uyaju46ms

ছাত্র শিবিরের প্রদর্শনীতে হাসনাত-কাদেররা
https://www.banglatribune.com/others/876510

ফ্রেমে বন্দি ৩৬ জুলাই: অভ্যুত্থানের পূর্বাপর – প্রদর্শনীতে দর্শকদের উচ্ছ্বাস, বাড়ল সময়
https://www.jugantor.com/politics/888495

সময় বাড়ল এক দিন – ফ্রেমে বন্দী ৩৬ জুলাই : অভ্যুত্থানের পূর্বাপর প্রদর্শনীতে দর্শকদের উচ্ছ্বাস
https://www.dailynayadiganta.com/more-news/19673747

‘ফ্রেমে বন্দী ৩৬ জুলাই: অভ্যুত্থানের পূর্বাপর’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনী চলছে ঢাকার জাতীয় জাদুঘরে। শনিবার শুরু হওয়া এ প্রদর্শনী শেষ হবে আজ সোমবার। রোববার রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রদর্শনীতে সংরক্ষিত আলোকচিত্রগুলোতে আন্দোলনকারীদের আত্মত্যাগ, শহীদদের স্মৃতি এবং দীর্ঘ ১৬ বছরব্যাপী আওয়ামী লীগের একদলীয় স্বৈরশাসনের বিভিন্ন প্রেক্ষাপট তুলে ধরা হয়েছে, যা দর্শকদের মধ্যে গভীর আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রদর্শনীতে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় জীবন্ত করে তোলা হয়েছে। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনের নেতারা, সাধারণ মানুষ ও স্কুল-কলেজের হাজার হাজার শিক্ষার্থীদের পদচারণে মুখর হয়ে উঠেছে প্রদর্শনীর পরিবেশ।

‍দ্বিতীয় দিনের প্রদর্শনী দেখতে আসেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জোবায়ের, নির্বাহী পরিষদের সদস্য মোবারক হোসেন, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহসভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুল, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আমির আবদুল জব্বার, ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি রেজাউল করিম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ, বাংলাদেশ ইনকিলাব পার্টির আহ্বায়ক আহম্মেদ শাকিল প্রমুখ।

এ সময় আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি শামসুল আলম, হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় গুম তদন্ত কমিশনের সদস্য নুর খান লিটন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর সাইফুদ্দিন আহমেদ, বিশিষ্ট আলোকচিত্রশিল্পী শহিদুল আলম, জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের পরিচালক এবায়দুর রহমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর শেহরিন আমিন মনামীসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের নানা দিক নিয়ে সাজানো প্রদর্শনী দেখতে আরও আসেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামীম, প্রসিকিউটর তারেক আবদুল্লাহ, প্রসিকিউটর এস এম মইনুল করিম, প্রসিকিউটর শাইখ মাহদী। এ ছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ, সমন্বয়ক আবদুল কাদের, আবু বাকের মজুমদার, হাসিব আল ইসলাম, জাগপা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি আবদুর রহমান ফারুকী, বাংলাদেশ খেলাফত ছাত্র মজলিসের কেন্দ্রীয় সভাপতি মুহাম্মাদ কামাল উদ্দীনসহ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Share this content: