Challenging the legality of the Article 116 of the Constitution of Bangladesh

Challenging the legality of the Article 116 of the Constitution of Bangladesh

A writ petition (being WP No. 10356 of 2024) was filed challenging article 116 of the Constitution of Bangladesh. The writ was filed by Advocate Shishir Manir, on behalf of ten (10) lawyers of the Supreme Court of Bangladesh. After motion hearing, the Hon’ble Court issued a rule nisi to show casue as to why article 116 of the Constitution of Bangladesh shall not be declared illegal.

A compilation of news reports in this regard are as follows –

দৈনিক প্রথম আলোhttps://www.prothomalo.com/bangladesh/toknc2d9tz

দৈনিক কালের কণ্ঠhttps://www.kalerkantho.com/online/Court/2024/08/25/1418605

দৈনিক আজকের পত্রিকাhttps://www.ajkerpatrika.com/national/ajpajklohtlfl

দৈনিক যুগান্তরhttps://www.jugantor.com/tp-lastpage/870973

দৈনিক ইনকিলাবhttps://dailyinqilab.com/index.php/national/article/698342

বাংলাট্রিবিউনhttps://www.banglatribune.com/others/184137/%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A7%A7%E0%A7%A7%E0%A7%AC-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87%E0%A6%A6-%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%AC%E0%A7%88%E0%A6%A7-%E0%A6%A8%E0%A7%9F-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F

আরটিভি অনলাইন https://rtvonline.com/bangladesh/297249

ঢাকা পোস্টhttps://www.dhakapost.com/law-courts/318259

The Financial Express https://today.thefinancialexpress.com.bd/metro-news/writ-challenges-legality-of-article-116-of-constitution-1724611235

Dhaka Tribune https://www.dhakatribune.com/bangladesh/court/363297/high-court-questions-president%E2%80%99s-control-over

United News Bangladesh (UNB) https://unb.com.bd/category/Bangladesh/why-article-116-of-the-constitution-should-not-be-declared-unconstitutional/145772

New Age https://www.newagebd.net/post/country/248803/bangladeshs-hc-issues-rule-questioning-legality-of-article-116-of-constitution

The Business Standard https://www.tbsnews.net/bangladesh/hc-questions-validity-granting-president-authority-over-subordinate-court-judges-977421


অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ চ্যালেঞ্জ করে রিট

অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আজ রোববার এই রিট আবেদন করা হয়েছে। প্রথম আলোকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন রিটকারীদের আইনজীবী শিশির মনির।

রিট আবেদনে বলা হয়েছে, সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে অনুযায়ী ‘অধস্তন আদালতের দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরিসহ) শৃঙ্খলা বিধানের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত রয়েছে। একই অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শ করবেন বলে উল্লেখ রয়েছে। মূলত রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত এ দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগের সরাসরি হস্তক্ষেপ দেখা যায়, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে খর্ব করে।

রিট আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ১৯৭২ সালের সংবিধানে অধস্তন আদালতের দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতিদান, ছুটি মঞ্জুরিসহ) শৃঙ্খলা বিধানের এই দায়িত্ব সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত ছিল। ১৯৭৪ সালে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণের সেই শৃঙ্খলা বিধানের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত করা হয়। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে সেই শৃঙ্খলা বিধানের সঙ্গে ‘এবং সুপ্রিম কোর্টের সহিত পরামর্শক্রমে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক তাহা প্রযুক্ত হইবে’ শব্দগুলো সন্নিবেশিত করা হয়। পরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ পঞ্চম সংশোধনী আইন অসাংবিধানিক মর্মে ঘোষণা করলে পঞ্চদশ সংশোধন আইন, ২০১১ এর মাধ্যমে ১১৬ অনুচ্ছেদের বর্তমান বিধানটি প্রতিস্থাপন করা হয়। বর্তমানে সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে এ বিধানটিই বিদ্যমান রয়েছে।

রিট আবেদনে যুক্তি তুলে ধরে বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সংবিধানের মৌলিক কাঠামো। ১১৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে এ মৌলিক কাঠামো নষ্ট করা হয়েছে। একই সঙ্গে বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির বাস্তবায়ন কার্যত আইন মন্ত্রণালয়ের হাতে ন্যস্ত করা হয়েছে। সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী ইতিমধ্যে বিলুপ্ত হয়েছে। পঞ্চম সংশোধনী অসাংবিধানিক ঘোষিত হয়েছে। এবং পঞ্চদশ সংশোধনীতে ১১৬ এর বিধান বহাল রাখা হয়েছে, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও আইনের শাসনের পরিপন্থী।

পৃথক সচিবালয় না থাকায় বিচার বিভাগের স্বাধীনতা কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছে বলে রিটে উল্লেখ করা হয়। সেখানে আরও বলা হয় অধস্তন আদালতের ওপর আইন মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণের কারণে বিচার বিভাগের কর্মকর্তারা স্বাধীনভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারছেন না।

রিটকারী সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী হলেন মোহাম্মদ সাদ্দাম হোসেন, মো. আসাদ উদ্দিন, মো. মুজাহিদুল ইসলাম, মো. জহিরুর ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, শাইখ মাহাদী, আবদুল্লাহ সাদিক, মো. মিজানুল হক, আমিনুল ইসলাম শাকিল এবং যায়েদ বিন আমজাদ।


হাইকোর্টের রুল

অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা

প্রকাশ: ২৭ অক্টোবর ২০২৪, ২০: ৩৮

অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা প্রশ্নে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট। এক রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রোববার রুলসহ এই আদেশ দেন।

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ এবং এ–সংক্রান্ত ২০১৭ সালের জুডিশিয়াল সার্ভিস (শৃঙ্খলা) বিধিমালা কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না রুলে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিচার বিভাগীয় পৃথক সচিবালয় কেন প্রতিষ্ঠা করা হবে না, রুলে তা–ও জানতে চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

Share this content: